আমার সম্পর্কে

আল ইমরান সুজন
নেতৃত্ব। অভিজ্ঞতা। মূল্যবোধ!
আমি আল ইমরান সুজন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এবং এর সহযোগী সংগঠন স্বেচ্ছাসেবক দলের একজন গর্বিত কর্মী। দেশের জন্য কাজ করার সংকল্প থেকেই আমি ছাত্রজীবন থেকেই রাজনৈতিক অঙ্গনে যুক্ত হয়েছি।
জীবনী
আমার রাজনৈতিক জীবন
- 2006
ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য
রংপুর গভমেন্ট কমার্শিয়াল কলেজের ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মনোনীত হন

- 2010
ছাত্রদলের সদস্য
রংপুর জেলা ছাত্রদলের সদস্য মনোনীত

- 2011
ছাত্রদলের সংগঠনিক সম্পাদক
রংপুর সদর উপজেলা ছাত্রদলের সংগঠনিক সম্পাদক মনোনীত

- 2017
ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক
রংপুর জেলা ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদকের দায়িত্ব

- ২০২২
স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক
সালে রংপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক কমিটিতে যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত

- ২০২৩
স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক
রংপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব লাভ

জনগন ও সমাজ ব্যাবস্থা নিয়ে আমার ভাবনা-সমূহ
আমার চিন্তা চেতনার সাথে আপনি একমত হলে, আসুন একসাথে কাজ করি।
…আসুন নিজে বদলাই!
…আসুন সমাজটাকে বদলাতে অংশগ্রহন করি।
শিক্ষা ও যুব
রাজনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধি করা – গণতন্ত্র রক্ষায় তরুণদের সম্পৃক্ত করা
উদ্যোক্তা সংস্কৃতির বিকাশ ঘটানো – তরুণদের জন্য সহজে ব্যবসা শুরুর সুযোগ তৈরি করা
ডিজিটাল দক্ষতা অর্জন – ফ্রিল্যান্সিং, প্রোগ্রামিং, ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আয়ের পথ তৈরি করা
সঠিক নেতৃত্ব তৈরি করা – সৎ, দক্ষ ও দেশপ্রেমিক নেতৃত্ব তৈরি করা
বেকারত্ব দূর করার জন্য প্রশিক্ষণ – তরুণদের জন্য স্কিল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম চালু করা
- আজকের যুবসমাজ যদি সঠিক শিক্ষা ও দিকনির্দেশনা পায়, তাহলে তারাই হবে আগামী দিনের রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের মূল চালিকা শক্তি।
জনস্বাস্থ্য
জনস্বাস্থ্য একটি দেশের উন্নয়নের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র। সুস্থ জাতি গঠনের জন্য প্রয়োজন সবার জন্য মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা। কিন্তু বাস্তবতা হলো, বাংলাদেশে এখনো সাধারণ জনগণ ভালো চিকিৎসা সুবিধা পাচ্ছে না, সরকারি হাসপাতালগুলোর সংকট রয়েছে, আর গ্রামাঞ্চলে স্বাস্থ্যসেবার অবস্থা আরও করুণ।
- তরুণদের সুস্বাস্থ্যের জন্য সঠিক পুষ্টি, মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা, ও স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা জরুরি। কারণ, শক্তিশালী যুবসমাজ গড়ে তুলতে হলে তাদের সুস্থ রাখতে হবে।
সামাজিক অর্থনীতি
একটি দেশের উন্নতি নির্ভর করে সামাজিক ও অর্থনৈতিক কাঠামোর ভারসাম্যের উপর। অর্থনৈতিক উন্নয়ন শুধু উৎপাদন বৃদ্ধি বা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন নয়, বরং মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন ও সামাজিক ন্যায়ের নিশ্চয়তার সঙ্গে সম্পর্কিত।
- বাংলাদেশকে উন্নত করতে হলে আমাদের সামাজিক ও অর্থনৈতিক কাঠামোর উন্নতি নিশ্চিত করতে হবে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও সামাজিক ন্যায়বিচার যদি একসঙ্গে চলে, তাহলেই আমরা সত্যিকার অর্থে উন্নত বাংলাদেশ গড়তে পারব।
পরিবেশ
পরিবেশ রক্ষা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি নৈতিক দায়িত্ব। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে শিল্পায়ন, নগরায়ন ও অতি ব্যবহারের কারণে পরিবেশ বিপর্যয়ের মুখে পড়ছে। বায়ু দূষণ, পানিদূষণ, বন উজাড়, জলবায়ু পরিবর্তন—এসব আমাদের অস্তিত্বের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
- পরিবেশ রক্ষার জন্য শুধু সরকার নয়, প্রত্যেক নাগরিকের দায়িত্ব আছে। আমরা চাইলে প্লাস্টিক বর্জ্য কমানো, বেশি বেশি গাছ লাগানো, সচেতনতা তৈরি ও নবায়নযোগ্য শক্তি ব্যবহার করে আমাদের ভূমিকা রাখতে পারি।